মর্জিনাপুর ডাকে উপরতলায় চলে এলাম। খাবার খেলাম তিনজনে মিলে। মর্জিনাপু কিছুই বুঝতে দেবে না। খুব হাসাহসি করলো। সাবিকে বললো, তানিমকে যদি কষ্ট দাও তোমার হাড় গুড়ো করে দেব
- আহ। আর তানিম যদি কষ্ট দেয়
- তাহলে ওরটাও গুড়ো করে দেয়া হবে। প্রমিজ করো নিজেদের মধ্যে
- কি প্রমিজ
- দশ বছরের প্রমিজ। এর মধ্যে একজন আরেকজনকে ছাড়া অন্য কোনদিকে মনোযোগ দেবে না
আমি বললাম, আমি একশো বছরের প্রমিজ করে রেখেছি
সাবি বললো, আচ্ছা আমিও করবো, একশো বছর আর এমন কি
আমার গাল টেনে বললো, তাই না?
টিভি দেখে দেখে আর গল্পে জমে গেলাম আমরা। শাফী মামাদের রুমে খাটে কাথার তলে তিনজনে মিলে খুব আড্ডা মারছিলাম। ঘড়িতে এগারোটা দেখে মর্জিনাপু বললো, ঘুমাতে হবে। সকালে কলেজে যেতে হবে। কে কোথায় ঘুমাতে চাও- আহ। আর তানিম যদি কষ্ট দেয়
- তাহলে ওরটাও গুড়ো করে দেয়া হবে। প্রমিজ করো নিজেদের মধ্যে
- কি প্রমিজ
- দশ বছরের প্রমিজ। এর মধ্যে একজন আরেকজনকে ছাড়া অন্য কোনদিকে মনোযোগ দেবে না
আমি বললাম, আমি একশো বছরের প্রমিজ করে রেখেছি
সাবি বললো, আচ্ছা আমিও করবো, একশো বছর আর এমন কি
আমার গাল টেনে বললো, তাই না?
সাবি বললো, সবাই এখানে ঘুমাই, খারাপ হবে? কেউ তো জানবে না
- তানিমের পাশে ঘুমাতে মন চায়?
- তা চায়, তানিমও চায়
- তাহলে ঘুমাও একসাথে আমি কাউকে বলবো না। আমি আমার রুমে চলে যাচ্ছি
- না না, তিনজনই এখানে থাকি
সাবির জোড়াজুড়িতে মর্জিনাপু লাইট নিভিয়ে শুয়ে পড়লো আমাদের পাশে। সাবি মাঝখানে আর আমরা দু পাশে। ও কথা বলতে বলতে আবার আমার নুনুতে হাত বোলাতে লাগলো। আমি কিছু বললাম না। যা খুশী করুক। আমি নিজে থেকে কিছু করবো না।
মর্জিনাপু চুপচাপ হয়ে যেতে ও পাশ ফিরে আমার গায়ে একটা পা তুলে দিলো, একটা হাত গায়ে দিয়ে জড়িয়ে ধরলো আমাকে।
কিন্তু বেশীক্ষন চুপ থাকতে পারলো না। আবার আমার ট্রাউজার নামিয়ে নুনুটা ধরে টানতে লাগলো। গালে গাল রেখে আমার একটা হাত ধরে ওর বুকে নিয়ে গেল। প্রথমে সরিয়ে নিতে চাচ্ছিলাম। কিন্তু ও জোর করে যেতে দিল না। তখনও সেভাবে দুধ ওঠে নি। ট্যাংকটপটার ওপর দিয়ে ফোলা স্তুপটা টের পাওয়া যায়। ওর দুটো দুধে হাতটা নিয়ে বুলিয়ে দিতে লাগলো। ক্রমশ ওর নিঃশ্বাস ভারী হয়ে যাচ্ছিল।
সবই হয়তো ইন্সটিন্কটিভলি ঘটে। শিখিয়ে দিতে হয় না। আমি যদি ওর মতো কোনদিন অন্য সেক্সের স্পর্শ না পেয়ে থাকতাম তাহলে হয়তো আমিও পাগল হয়ে যেতাম। কিন্তু ততদিনে অনেকের সাথে আমার সেক্সুয়াল এনকাউন্টার হয়েছে। সাবি'র সাথে এসব করতে মন থেকে কে যেন বাধা দিচ্ছিলো। ওকে আমি খুব ভালোবাসি। মানে বাসতাম সেই পনের বছর বয়সে। ষোল সতেরতেও মনে হয়। এখনকার কথা আর কি বলব। কিন্তু সাবি ক্রমশ নিয়ন্ত্রন হারিয়ে ফেলছিলো। ও গায়ে পা দিয়ে ওর কোমড় আর আমার কোমড় ঘষে দিল। পরিষ্কার টের পাচ্ছিলাম আমার নুনুটা কাপড়ের ওপর দিয়ে ওর ভোদাটা স্পর্শ করছে।
ও আমাকে ফিসফিস করে বললো, তিম, তুমি এগুলো খাবে। এগুলো বলতে ওর দুধ বোঝাচ্ছে। আমি বললাম, আচ্ছা। ট্যাংক টপটা তুলে ওর দুধগুলো খুলে ফেললাম। ভাপা পিঠার মত সাইজের। ছোট ছোট বোটা। আমি গিয়ে মুখ দিয়ে স্পর্শ করতে ও কেমন ঢলে পড়ে গেল। অনেক বছর পর ও স্বীকার করেছিল ঐ মুহুর্তে ও জ্ঞান হারিয়ে ফেলেছিল কয়েক সেকেন্ডের জন্য। আমি টের পেলাম ওর হা করা মুখটা আমার গালে লালা ফেলে যাচ্ছে। আমি ভালোমত ধরতে পারিনি কি হচ্ছে।
সাবি একটু পরে নড়েচড়ে উঠে আমার মাথায় চুল টেনে আর পিঠে হাত বুলিয়ে দিতে লাগলো। ও এক হাত দিয়ে নুনুটা দলা মোচড়া করে যাচ্ছিল। ও এমনভাবে বীচি টীচি সহ টানাহেচড়া করছিল যে ব্যাথা পাচ্ছিলাম। কিন্তু বলার মত মানসিকতা ছিল না, আমি ভাবছিলাম, এই মেয়েটা যা খুশী করুক, মেরে ফেললেও মানা করবো না। আমি দুধের বোটা চুষে যাচ্ছিলাম আর সাবি মুখ দিয়ে ফিসফিসিয়ে ওহ ওহ করছিলো। আমি একটা হাত দিয়ে ওর পিঠে আদর করে যাচ্ছিলাম।
হঠাতই মর্জিনাপু উঠে বসলো। সাবি ভয় পেয়ে চমকে গিয়ে জামাটা নামিয়ে ফেললো। মর্জিনাপু সবই টের পেয়েছে, বললো, তানিম তুমি সাবির নুনু খেয়ে দাও
আমি বললাম, কি?
সাবিও ভ্যাবাচ্যাকা খেয়ে গেছে।
মর্জিনাপু বললো, না বলছি খেয়ে দাও। কবে আবার সুযোগ হবে তোমরাও জানো না। আর হলেও আজকের চেয়ে ভালো লাগবে না কোনদিন। খেয়ে দাও
এই বলে উনি সাবিকে টেনে তুললো। হাত দিয়ে ওর ট্যাংকটপটা খুলে দিলো। ডিম লাইটের আলোয় আবছায়া শরীরটা দেখতে পাচ্ছিলাম। আমাকে বললো, তানিম তুমি ল্যাংটা হয়ে যাও। এটা বলে সাবির ট্রাউজারটা টেনে খুলে ফেললো। সাবি নীচে একটা প্যান্টি পড়ে এসেছে। ওটাও খুলে ফেললো মর্জিনাপু। সাবি কোন প্রতিরোধ করলো না। আমার জলপরী আমার সামনে ল্যাংটা হয়ে আছে। আমি ট্রাউজারটা খুলে পুরোপুরি নগ্ন হয়ে গেলাম বিছানায়। সাবি বললো, কি হবে এর পরে
মর্জিনাপু বলছে, তোমাকে কিছু করতে হবে না, যা করার তানিম করবে। তুমি চোখ বুঝে সুখ নিতে থাকো
মর্জিনাপু সাবিকে ঠেলে আমার বুকে বসিয়ে দিল। সাবির পাছাগুলো সেসময় শুকনো শুকনো ছিল। মর্জিনাপুর মত নয়। সাবি আমার চেয়ে প্রায় এক বছরের বড় কিন্তু মর্জিনাপুর মত বিশের কোঠায় পা দেয় নি। মর্জিনাপু ওর কোমড় ধরে উচু করে ওর ভোদাটা আমার মুখে বসিয়ে দিলো। সাবি বললো, যাহ, তানিম গন্ধ পাবে না
- নাহ, গন্ধ পাবে না। যে গন্ধ আছে সেটা ওর কাছে ভালো লাগবে
মর্জিনাপু বললো, তানিম আস্তে আস্তে তাড়াহুড়ো করার দরকার নেই
আমি চোখ বন্ধ করে ফেলেছি আগেই। সাবির ভোদাটা দেখতে চাই না। কোথায় যেন কষ্ট হচ্ছে আবার নিরাশও করতে চাই না। জিভটা বাড়িয়ে ওর ভোদা স্পর্শ করলাম। রেশমী বাল টের পাচ্ছি জিভে। হাতড়ে হাতড়ে গর্তটায় জিভ নিয়ে এলাম। একটু জোর করতে ভিতরে ঢুকে গেল। লিংটা স্পর্শ করেছি কি করিনি, উহ করে উঠলো সাবি। ঠিক সেই মুহুর্ত থেকে একটা ভালো লাগায় শরীরটা ভরে গেল। গড়িমসি করলে চলবে না। জিভ নামিয়ে ক্রমশ লিঙের মাথার কাছে নিয়ে এলাম। মর্জিনাপুর লিঙের মত মোটাসোটা হৃষ্টপুষ্ট নয়। হয়তো সাইজে ছোটও হতে পারে। জিভ দিয়ে এতটা মাপা যায় না। কিন্তু ভীষন শক্ত হয়ে আছে। ভোদার ভেতরটাও মারাত্মক গরম। জিভ মাথাটা চেটে দিলাম কয়েকবার। আরো নীচে গিয়ে পাতাগুলোকে চেটে দিলাম। সাবি ততক্ষনে উহ উহ উহ করছে। পাতাগুলোকে চেটে জিভ দিয়ে লিঙের চারপাশে নানান প্যাটার্ন একে যেতে লাগলাম। বৃত্ত, চতুর্ভুজ, ত্রিভুজ এসব। গোল করে ঘুরালেও ও সবচেয়ে কেপে ওঠে। ওর উরু সহ সারা শরীরে যে শিহরন খেলে যাচ্ছে টের পাচ্ছিলাম। একটানা উহ উহ করে যেতে লাগলো মেয়েটা। মর্জিনাপু ওকে ঠেলে ধরে আছে। হঠাৎ সাবি সম্বিত ফিরে বললো, থামো থামো, তিম থামো। আমি জিভ থামিয়ে দিলাম। সাবি বললো, আমার বাথরুম চেপেছে মনে হচ্ছে
মর্জিনাপু বললো, অসুবিধা নেই তাতে
- বের হয়ে যাবে মনে হচ্ছিল
- বের হয়ে গেলে যাবে। ও না তোমাকে ভালোবাসে। যদি সত্যি ভালোবেসে থাকে তাহলে ওর কাছে ভালো লাগবে, আর তোমার কাছেও ভীষন ভালো লাগবে। পরীক্ষা হয়ে যাক - যাহ- সত্যি বলছি। এটা একটা পরীক্ষা। কেউ যদি তোমাকে ভালোবাসে তাহলে তোমার আনন্দের রসে সে ঘৃনা করবে কেন। তানিম কি বলোআমি বললাম, সাবি সমস্যা নেই, আমার ভালো লাগবে- তবুও যাহ, খুব খারাপ হবেমর্জিনাপু চাপাচাপি করে সাবিকে উঠতে দিল না। আমি আবার জিভ চালানো শুরু করলাম। ভোদাটা যেভাবে ভিজে গেছে বেশী দুরে নেই। গতি বাড়িয়ে দিলাম জিভের। সাবি এবারও একটানা উহ উহ উহ ওহ উহ করে যাচ্ছিল। যত দ্রুত দিচ্ছি তত জোরে চিৎকার দিয়ে উঠছে মেয়েটা। লিংটার হঠাতই ভীষন শক্ত হয়ে উঠলো। ছেলেদের নুনুর মত দাড়িয়ে আছে। আমি জিভটা শক্ত করে ওটার আগায় ঘষে দিতে লাগলাম। তীক্ষ চিতকার দিয়ে সাবি কেপে কেপে অর্গ্যাজম করতে লাগলো। পুরো পনের সেকেন্ড নিল মনে হয়। আমার হাত ধরে ছিল শক্ত করে। আমি নিজেও অদ্ভুত অনুভুতির ঘোরে ঢুকে গেলাম। সেইদিন প্রথম চুমু দেয়ার পর যেমন লাগছিল তার চেয়েও কয়েকগুন বেশী। চোখ বন্ধ করে সাবির হাত চেপে রইলাম।সরু উষ্ঞ জলের ধারা বেয়ে পড়তে লাগলো ভোদা থেকে।ও চোখ মুখ বন্ধ করে মর্জিনাপুর গায়ে ভর দিয়ে হাপাচ্ছিল। কি দিয়ে কি হচ্ছে কোন হুশ নেই। ঝরঝর করে পুরো ব্লাডার খালি করলো আমার মুখে। টের পায় নি বোধ হয়। কয়েক ঢোক চলে গিয়েছিল পেটে, বাকি টুকু মাথা কাত করে বিছানায় ফেলে দিলাম।রাতে বিছানা বালিশ বদলানোর সময় সাবি প্রশান্তি নিয়ে হেসে যাচ্ছিল। ও দোষ দিল মর্জিনাপুকে। আমি অবশ্য বহুবার ওকে আশ্বস্ত করেছি। কালে কালে জেনেছি বেশীরভাগ মেয়ের ক্ষেত্রে এটা মাঝে মধ্যে হয়, বিশেষ করে চরম অর্গ্যাজম করলে। শুয়ে পড়ার আগে মর্জিনাপু শুধু আমাকে ডেকে বললো, আজ থেকে তুমি শুধুই সাবির। আমাকে নিয়ে ভাবতে হবে না। অন্য কাউকে খুজে নেব।
(সমাপ্ত)
(সমাপ্ত)
POST TAG: refinance poor credit, equity loans, student loan consolidate, consolidate loans, secured loans, criminal lawyer new York, affiliate per click, chicago personal injury lawyer, los angeles dui lawyer, att prepaid, angeles criminal defense lawyer los, critical illness insurance life, irs lawyer tax, laser hair removal new York, comcast high speed, personal yahoo, san diego dui attorney, michigan personal injury, automobile law lemon, cheap insurance life term, home loans refinancing
READ THIS Article in 5 PartsPart1: http://choti24.com/chudar-training-bangla-novel-part1.html
Part2 : http://choti24.com/chudar-training-bangla-novel-part2.html
Part3 : http://choti24.com/chudar-training-bangla-novel-part3.html
Part4: http://choti24.com/chudar-training-bangla-novel-part4.html
Part5 : http://choti24.com/chudar-training-bangla-novel-part5.html
এই মাসের সেরা চুদাচুদির গল্প গুলো পড়তে এইখানে ক্লিক করুন
ReplyDelete২০১৫ সালের বাছাই করা সেরা চুদাচুদির গল্প পড়তে এইখানে ক্লিক করুন
বাস্তব জীবনের চুদাচুদির গল্প পড়তে চটির সাগর ভিসিট করুন
মা খালা ভাবিদের রসের রসের চুদাচুদির গল্প পড়তে চটির সাগর ভিসিট করুন
চটির সাগরের গল্প পড়ুন চুদে যান, সুস্থ থাকুন। আহ চুদতে চুদতে যায় বেলা
মামির দুধের গুদাম || চটির সাগর
কাজের ছেলের ইজ্জত নিয়ে ছিনিমিনি খেলল গৃহবধু || চটির সাগর
পাশের বাসার আন্টি চুদল আমায় || চটির সাগর
বউ এর সেক্সি বড় দুধ ওয়ালা বান্ধবি || চটির সাগর
আমার শ্বশুর ভুল করে আমাকে চুদে দিল || চটির সাগর
বড় ভাবী সাথে চোদা-চুদি || চটির সাগর
মা এবং ছেলে মিলে চোদাচুদি || চটির সাগর
যুবতি মাকে চুদে লুচ্চা ছেলে || চটির সাগর
পারুল ভাবী'র চোদন কাহিণী || চটির সাগর
আমার মায়ের ফুলশয্যা || চটির সাগর