আমি একটি গল্প বলব, এটি একটি সত্যি ঘটনা। যা আমার জীবনে ঘঠেছিল। আপ্নারা হইয়তবা খুব মজা পাবেন না, তবুও বলছি, আমার সে কাহীনি। তখন আমি ক্লাস 4 এ পড়তাম, আমার আগের জীবন কাটিয়ে এসেছি ঢাকাতে। হঠাত বাবার বদলি হল বিলাইছরি, ওখানে তখন পরিবার নিয়আ থাকার পরিবেশ ছিলনা, কারন আমার বাবা ছিলেন আরমি আর তখন ছিল শান্তি বাহিনির উতপাত। তাই আমাদের গ্রামে ফিরে আসতে হল। গ্রামের স্কুলে ক্লাস 2 তে ভরতি হলাম। প্রথম প্রথম ভাল লাগতনা, কিন্তু অল্পো কিছু দিন পর সব ঠিক হয়া গেল। সবার সাথে খেলতাম, ঘুরতাম সব ভাল লগত। মানুষ কত সহজ হতে পারে তা বুজলাম। এভাবে 2 বছর কাটিয়ে দিলাম। এখানকার একটা খেলা আমার খুব প্রিয় হয়ে উঠলো, "পুতুল খেলা" তার নাম। এখানে এক পক্ষ বরের আর এক পক্ষ কনের। বরকনে থাকত পুতুলের, তাদের মাবাবা হতাম আমারা। আমি সব সময় বরের বাবা হতাম, আর মা হত রিঙ্কু। তার বয়স তখন ছিল ৫,৬ আমি তখন ১০,১১ বছরের বালক। ত সে খেলাতে আমরা কত গুলি ঘর বানাতুম থাকার জন্য। ত একদিন এরকম এক সময় আমি রিঙ্কু আর আমদের ছেলে(পুতুল) ঘরে শুইয়ে আছি, কারন তখন রাত (খেলাতে)। আমি কেন জানি তাকে জড়িয়ে ধরলাম, অন্য ধরনের এক শিহরন অনুভব করলাম আমি। ওকে চুমু খেলাম, আমি ওকে আমাকে চুমু খেতে বললাম ও খেল। অন্য এক অনুভুতি, অন্য এক শিহরন। খুব ভাল লাগছিল। কে ঘটছে কিছু বুজছিলাম না। ও আমাকে বাধা দিলনা। কেন জানিনা। শুধু এক অজানা শিহরন আনুভব করছিলুম। জীবনে প্রথম কোন মেয়েকে জড়িয়ে ধরলাম। কেমনে যেন হচ্ছিল। হঠাত আমি আমার হাত, আমার হাত কে আবিস্কার করি ওর প্যান্ট এর ভিতর। আমি ওর গভিরে আমার তরজনি ঢুকিয়ে দি। ও যেন কেমন করে উঠল। কোন বাধা দিলনা। আমি ও কেমন জানি হয়ে গেলাম। ওর প্যান্ট খুলে ফেললাম। আমার চোখের সামনে দেখেতে পেলাম তার যোনিটা। আমি যেন এক অজানা তে হারিয়ে গেলাম। 10 বছর বয়সে অনুভব করলাম যোবন জালা। কিন্তু সব যেন অজানা। অজানাকে জানার জন্য কৈতুহল পেয়ে বসলো। শুধু শিহরন অনুভব করলাম। আমি কি করছি জানি না, আমি ওর যোনির গভিরে আমার তরজনি ঢুকাচ্ছিলাম আর কেমন জানি আনন্দ পাচ্ছিলাম। ওর যোনির মাংসপিন্ডটাকে আগুল দিয়ে পিসছিলুম। ও যেন কেমন করছিল। যোবন কি ওকেও আঘাথ করেছিল, জানিনা শুধু শিহরন আর অজানাকে জানা। আমি অনুভব করলাম আমার ধনটা কেমন জানি বড় হয়ে শক্ত হয়ে গেছে। এক অজানা সুখ অনুভব করলাম। আমি শুধু ওকে উপভোগ করতে লাগলাম। ও কোন বাধা দিলনা। ওর যোনিতে তরজনি চালাচ্ছি আর উপভোগ করছি। ওকি এসব বুজত, আমি ও কি বুজতাম কি জালা যোবনের? যা হোক অনেখন পর আমার জানি কেমন লাগলো এক অজানা অনুভুতি। সকাল হল (খেলাতে) আজ বিয়ে হোবে (পুতুলের)। সবাই আমদের ডাকছে আমরা উঠে গেলাম। খেলাতে পুতুলের বিয়ে দিলাম ধুমধাম করে। কিন্তু আমার ভয় লাগছিল রিঙ্কু যদি সব বলে দেয় তাহলে কি হবে। কিন্তু না 2,3 দিন পার হবার পর ও দেখলাম কোন নালিস আসে নাই ঘরে। আমি রিঙ্কুর প্রতি কেমন যেনো দুরবল হয়ে পরলাম। কিসের এত দুরবলতা আমি কি ওকে ভালবাসি নাকি ওর দেহটা প্রতি আমার লোভ আমকে ওর কাছে টানে। এরপর প্রায় সময় তাকে আমি খেলাচ্ছলে ওর ্যোনিটা নিয়ে খেলা করতাম। ও বাধা দিতনা। আমি শুধু আনন্দ লুটতাম। ও শুধু আনন্দ দিত। জেনে নাকি নাজেনে জানিনা। এভাবে কাটলো অনেক বছর। একদিন ও বাধা দিল। আমি ও অনেক চেষ্টা করলাম, কিন্তু না ও বাধা দিল। আমি ও নিজাকে সামলে নিলাম। আমি এরপর ওর কাছ থেকে আনন্দ লুটতে যেতাম না, নিজেকে অপরাধি মনে হত। আমি শুধু আনন্দ লুটেছি ওকে কোনো দিন কি দিয়েছি? এরপর থেকে আমি কোন মেয়ের সাথে তেমন ফ্রীলি চলতে পারিনি। নিজেকে অপরাধি মনে হত।ও এখন অনারস ১ বরষে। আমি অনারস শেষ করে বেকার ঘুরছি। ওকে দেকলে পরানো কথাগুলি মনে পরে যাই। আর নিজেকে অপরাধি ভাবি। মাঝে মাঝে ইচ্ছা হই ওকে বলি,"রিঙ্কু তুমি আস, আমার ধনটা নিয়ে যত খুশি খেল, আমি তোমাকে ছুবনা, আমার প্রায়চিত্ত হোক"। ওকে আমি ভালবাসি কিন্তু আমার সাহস হয়না বলতে, আমাদের পরিবার এটা মেনে নেবেনা, তাছাড়া আমি ওকে নিয়ে কোথাই রাখব। আমি ত বেকার। শুনেছি ওর বিয়ের কথা হচছে। ভালই ত। নিজেকে শুধু অপরাধি মনে হচ্চে। আপনাদের মুল্যবান সময় নষ্ট করার জন্য দুঃখিত।
এই মাসের সেরা চুদাচুদির গল্প গুলো পড়তে এইখানে ক্লিক করুন
ReplyDelete২০১৫ সালের বাছাই করা সেরা চুদাচুদির গল্প পড়তে এইখানে ক্লিক করুন
বাস্তব জীবনের চুদাচুদির গল্প পড়তে চটির সাগর ভিসিট করুন
মা খালা ভাবিদের রসের রসের চুদাচুদির গল্প পড়তে চটির সাগর ভিসিট করুন
চটির সাগরের গল্প পড়ুন চুদে যান, সুস্থ থাকুন। আহ চুদতে চুদতে যায় বেলা
মামির দুধের গুদাম || চটির সাগর
কাজের ছেলের ইজ্জত নিয়ে ছিনিমিনি খেলল গৃহবধু || চটির সাগর
পাশের বাসার আন্টি চুদল আমায় || চটির সাগর
বউ এর সেক্সি বড় দুধ ওয়ালা বান্ধবি || চটির সাগর
আমার শ্বশুর ভুল করে আমাকে চুদে দিল || চটির সাগর
বড় ভাবী সাথে চোদা-চুদি || চটির সাগর
মা এবং ছেলে মিলে চোদাচুদি || চটির সাগর
যুবতি মাকে চুদে লুচ্চা ছেলে || চটির সাগর
পারুল ভাবী'র চোদন কাহিণী || চটির সাগর
আমার মায়ের ফুলশয্যা || চটির সাগর